17.6.12

সমাজ:অধ্যায়-১১

প্রিয় শিক্ষার্থী, তোমাদের জন্য পরিবেশ পরিচিতি সমাজ বইয়ের অধ্যায়-১১ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নমুনা প্রশ্নোত্তর ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করব।
প্রশ্ন: সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:
ক. মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপিতে — এর উল্লেখ আছে।
উত্তর: মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপিতে পুণ্ড্রনগর-এর উল্লেখ আছে।
খ. ময়নামতি — সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন।
উত্তর: ময়নামতি বৌদ্ধ সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন।
গ. পাহাড়পুরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ — মহাবিহার।
উত্তর: পাহাড়পুরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ সোমপুর মহাবিহার।
ঘ. মধ্যযুগে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের — কেন্দ্র ছিল সোনারগাঁ।
উত্তর: মধ্যযুগে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল সোনারগাঁ।
ঙ. লালবাগ দুর্গের আরেক নাম — কেল্লা।
উত্তর: লালবাগ দুর্গের আরেক নাম আওরঙ্গবাদ কেল্লা।
প্রশ্ন: নিচের শুদ্ধ উক্তিগুলোর ডান পাশে ‘শু’ এবং অশুদ্ধ উক্তিগুলোর ডান পাশে ‘অ’ লেখো।
ক. মহাস্থানগড় কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। অ
খ. ময়নামতির বেশির ভাগ প্রত্নসামগ্রী পাওয়া গেছে শালবন বিহারে। শু
গ. সত্যপীর ভিটা ধ্বংসাবশেষ পাহাড়পুরে। শু
ঘ. গিয়াস উদ্দিন আযম শাহের সমাধি সোনারগাঁয়ে। শু
ঙ. লালবাগ দুর্গে রয়েছে দরবার হল। শু
প্রশ্ন: বাম পাশের কথাগুলোর সঙ্গে ডান পাশের কথাগুলোর মিল করো:
ডান
ক. মহাস্থানগড়ে রয়েছে
খ. ময়নামতিতে খননকাজ চালিয়ে
গ. পাহাড়পুরে প্রাপ্ত নিদর্শন
ঘ. সোনারগাঁয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে
ঙ. পরীবিবির কবর
বাম
তাম্রশাসন পাওয়া গেছে।
বৌদ্ধ ও হিন্দু সমাজের নানা তথ্য দেয়।
লোকশিল্প জাদুঘর।
আউলিয়া সুলতান মাহীসওয়ারের মাজার।
মার্বেল পাথর দিয়ে বাঁধানো।
জাতীয় জাদুঘর।
উত্তর: ক. মহাস্থানগড়ে রয়েছে আউলিয়া সুলতান মাহীসওয়ারের মাজার
খ. ময়নামতিতে খননকাজ চালিয়ে তাম্রশাসন পাওয়া গেছে।
গ. পাহাড়পুরে প্রাপ্ত নিদর্শন বৌদ্ধ ও হিন্দু সমাজের নানা তথ্য দেয়।
ঘ. সোনারগাঁয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে লোকশিল্প জাদুঘর।
ঙ. পরীবিবির কবর মার্বেল পাথর দিয়ে বাঁধানো।
প্রশ্ন: সঠিক উত্তরটি লিখো।
১. কোনটি প্রাচীন বাংলার নগরায়ণের সুস্পষ্ট প্রমাণ?
ক. পাহাড়পুর খ. পুণ্ড্রনগর গ. সোনারগাঁ ঘ. পানাম নগর
উত্তর: পুণ্ড্রনগর।
২. আনন্দবিহার কোথায় অবস্থিত?
ক. কুমিল্লার ময়নামতিতে খ. নওগাঁর বদলগাছীতে
গ. নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে ঘ. ঢাকার লালবাগে।
উত্তর: কুমিল্লার ময়নামতিতে
৩. ১৭৭টি কক্ষ কোথায় অবস্থিত?
ক. শালবন বিহারে খ. গোবিন্দ্র ভিটা মন্দিরে
গ. সোমপুর বিহারে ঘ. সরদার বাড়িতে। উত্তর: সোমপুর বিহারে।
৪. কোনটি মধ্যযুগে ইসলামিক শিক্ষা ও জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল?
ক. মহাস্থানগড় খ. ময়নামতি গ. পাহাড়পুর ঘ. সোনারগাঁ
উত্তর: সোনারগাঁ।
৫. কারুকাজখচিত প্রাচীর ফটক কোথায় অবস্থিত?
ক) বৈরাগীর ভিটায় খ) লালবাগ কেল্লায়
গ) ময়মানমতি প্রাসাদ টিলায় ঘ) স্নানঘাটে।
উত্তর: লালবাগ কেল্লায়।
অধ্যায়-১১
প্রিয় শিক্ষার্থী, তোমাদের জন্য পরিবেশ পরিচিতি সমাজ বইয়ের অধ্যায়-১১ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নমুনা প্রশ্নোত্তর ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করব।

 প্রশ্ন: সংক্ষেপে উত্তর দাও।
ক) মহাস্থানগড় ব্রাহ্মীলিপি থেকে কী জানা যায়?
উত্তর: বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে মহাস্থান গড়ের অবস্থান। পুণ্ড্রনগরে ব্রাহ্মীলিপিতে লেখা একটি খণ্ডিত শিলালিপি পাওয়া গেছে। এর নাম মহাস্থান ব্রাক্ষীলিপি। এ শিলালিপিতে ‘পুণ্ড্রনগর’-এর উল্লেখ রয়েছে। এ থেকে ধারণা করা হয়, এটি পুণ্ড্রনগর অঞ্চলে মৌর্য শাসনের প্রাচীনতম সাক্ষ্য বহন করছে। এ শিলালিপি বাংলার যেকোনো অঞ্চলের মধ্যে প্রথম নগরায়ণের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দেয়। এ লিপি থেকে প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনগণকে শাসকবর্গ কর্তৃক সহযোগিতার কথাও জানা যায়। এ ছাড়া পুণ্ড্রনগর অঞ্চলে বিনিময় মাধ্যম হিসেবে কড়ির প্রচলন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় ব্রাহ্মীলিপি থেকে।
খ) ময়নামতিতে খননকাজ হয়েছে এমন কয়েকটি স্থানের নাম লেখো।
উত্তর: কুমিল্লা শহর থেকে আট কিলোমিটার পশ্চিমে ময়নামতির অবস্থান। প্রাচীন বাংলার বৌদ্ধ সভ্যতার অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন হলো কুমিল্লার ময়নামতি। ময়নামতিতে খননকাজের জন্য ৫০ এর বেশি স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে সামান্য পরিসরে নয়টির খননকাজ সম্পন্ন হয়েছে। খননকাজ হয়েছে এমন কয়েকটি স্থানের নাম হচ্ছে—
১) শালবন বিহার ২) আনন্দ বিহার ৩) ভোজ বিহার ৪) ময়নামতি প্রাসাদ টিলা ৫) রূপবান মুরা ৬) কুটিল মুরা। ৭) চারপত্র মুরা ৮) ইটাখোলা মুরা ৯) ময়নামতি টিলা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
গ) ময়নামতিতে প্রাপ্ত নিদর্শন সামগ্রীর গুরুত্ব কী?
উত্তর: ১৯৫৫ সালের জানুয়ারি মাসে এখানে প্রত্নতত্ত্বের সন্ধানে খনন কাজ শুরু হয়। ময়নামতিতে খনন কাজ চালিয়ে বেশ কিছু তাম্রশাসন ও মূর্তি পাওয়া গেছে। এ ছাড়া অনেক স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, পোড়া মাটির সিল, মূর্তি ইত্যাদি এখানকার জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এসব সামগ্রী থেকে আট থেকে বার শতক সময়কালে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলার তৎকালীন সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও ধর্মীয় অবস্থা সম্বন্ধে জানা যায়। বাংলার এ অঞ্চলে বৌদ্ধ সভ্যতার উদ্ভব, বিকাশ ও ধ্বংসের একটি অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হলো ময়নামতি। অর্থাৎ ময়নামতির প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন আমাদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুধাবন করার সুযোগ করে দিয়েছে।
ঘ) পাহাড়পুরের প্রধান প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষের নাম লেখো।
উত্তর: নওগাঁ জেলার বদলগাছি থানার একটি গ্রামের নাম পাহাড়পুর। এটি বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল। খননের ফলে পাহাড়পুরে সোমপুর মহাবিহার নামে এক বিরাট বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এই বিরাট স্থাপনার চারিদিকে রয়েছে বসবাসের জন্য ১৭৭টি কক্ষ, বড় প্রবেশ পথ, অসংখ্য নিবেদন স্তূপ ও মন্দির।
পাহাড়পুর আবিষ্কৃত সোমপুর বিহার পাল বংশের শাসক ধর্মপাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ ছাড়া পাহাড়পুরে বিভিন্ন সময়ে নির্মিত আরও কিছু ইমারতের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এসব ধ্বংসাবশেষের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্নানঘাট, গন্ধেশ্বরীর মন্দির ও সত্যপীর ভিটা।
ঙ) সোনারগাঁয়ে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি নিদর্শনের নাম উল্লেখ করো।
উত্তর: ঢাকা শহর থেকে ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে সোনারগাঁয়ের অবস্থান। এটি বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। সোনারগাঁ ছিল মধ্যযুগে বাংলার মুসলিম শাসকদের অধীনে একটি প্রশাসনিক কেন্দ্র। সোনারগাঁয়ে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন। বর্তমানে যেসব নিদর্শন বিদ্যমান আছে তার মধ্যে অধিকাংশই হচ্ছে সুলতানি ও মোগল আমলের। আর এসব নিদর্শনের বেশির ভাগই হলো ধর্মীয় ইমারত। ধর্মীয় ইমারত ছাড়া রয়েছে মোগল আমলের কয়েকটি সেতু এবং ইংরেজ আমলের কয়েকটি আবাসিক বাসভবন। আরও রয়েছে বড় দিঘি। ধর্মীয় ইমারতগুলোর মধ্যে রয়েছে মসজিদ, মঠ, দরগাহ, সরদারবাড়ি, পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ এবং গিয়াসউদ্দিন আযম শাহের সমাধি।
চ) লালবাগ দুর্গে কী কী ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে?
উত্তর: পুরাতন ঢাকা নগরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে দুর্গটির অবস্থান। মোগল আমলে শাহজাদা আযম শাহ এবং সুবাদার শায়েস্তা খানের সময় নির্মিত হয় লালবাগ দুর্গ। এটি বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এ দুর্গের ঐতিহাসিক নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে কারুকাজখচিত প্রাচীর, ঘণ্টক, দরবার হল, মসজিদ, মোগল সুবাদার শায়েস্তা খানের কন্যা পরীবিবির সমাধিসৌধ ও পুকুর। পরীবিবির সমাধিসৌধটি মোগল স্থাপত্যকলার একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন। সমাধিসৌধের মাঝখানে অবস্থিত কবরটি মার্বেল পাথর দিয়ে বাঁধানো, ওপরে রয়েছে লতাপাতার নকশা।ছ) বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শনসমৃদ্ধ স্থান সম্বন্ধে আমরা কেন জানব?উত্তর: প্রাচীনকাল থেকেই এ দেশে অর্থাৎ বাংলাদেশের বর্তমান ভূখণ্ডে উন্নত সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। বাংলাদেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শনসমৃদ্ধ স্থান যেমন— বগুড়ার মহাস্থানগড়, কুমিল্লার ময়নামতি, নওগাঁর পাহাড়পুর, সোনারগাঁ, লালবাগের কেল্লা, বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদ ইত্যাদি। এগুলো প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন বহন করছে। আমাদের দেশের আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শনসমৃদ্ধ স্থান রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বহন করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান, জাদুঘর, ভাস্কর্য ইত্যাদি। সাম্প্রতিককালে নরসিংদীর ওয়ারি বটেশ্বরে বাংলার প্রাচীন নগরসভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে। আমাদের জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সাংস্কৃতিক অংশ এগুলো। এগুলো আমাদের গর্ব। আমরা এগুলো সম্পর্কে জানব। তাহলে আমাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জিত হবে এবং জ্ঞান সমৃদ্ধ হবে। এভাবে আমাদের জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বাড়বে। সংক্ষেপে উত্তর দাও।ক) জীবনযাত্রার মানের ওপর জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রভাব সংক্ষেপে লেখোউত্তর: একটি দেশের নাগরিকেরা কতটা উন্নতমানের জীবন যাপন করে তা বোঝা যায় জীবনযাত্রার মান থেকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, এ দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান নিম্নপর্যায়ের। এর একটি অন্যতম কারণ, দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি। দেশে যা কিছু উৎপাদন হয়, তা এই ব্যাপক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। ফলে বেশির ভাগ লোকই জীবনযাত্রার জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগসুবিধা পায় না। জীবনযাত্রার মানের সঙ্গে মৌলিক চাহিদার (খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা) ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে রয়েছে। মৌলিক চাহিদা পূরণ হলে জীবনযাত্রার মান বাড়ে। আর পূরণ না হলে জীবনযাত্রার মান কমে যায়। আবার জীবনযাত্রার মানের ওপর রয়েছে জনসংখ্যা বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব।খ) জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি কীভাবে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে?উত্তর: বাংলাদেশে জনসংখ্যা অতি দ্রুত বেড়ে চলেছে। সরকার এরই মধ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে দেশের এক নম্বর সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কেননা, জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে মানুষের মৌলিক অধিকার—খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ও চিকিৎসার ওপর যেমন প্রভাব পড়ছে, তেমনি নষ্ট করছে পরিবেশের ভারসাম্য। নিচে জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি কীভাবে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে তা দেওয়া হলো—১. জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়েছে যানবাহনের সংখ্যা। আর ইঞ্জিনচালিত বিভিন্ন যানবাহনের নির্গত ধোঁয়ার ফলে পরিবেশের অন্যতম উপাদান বায়ু বা বাতাস দূষিত হচ্ছে।২. বিভিন্ন যানবাহনের ব্যবহূত হর্ন শব্দ দূষণ করছে। ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।৩. জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধির ফলে দেশের সব নাগরিকের সার্বিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য মহামারি আকারে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটছে, যা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অত্যন্ত ক্ষতিকর।৪. জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে গাছপালাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদ বিনষ্ট হচ্ছে। এতে করে পরিবেশের ভারসাম্য হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে।

No comments:

Post a Comment