অধ্যায়-১ এলাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড
প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, আজ পরিবেশ পরিচিতি সমাজ বইয়ের অধ্যায়-১ থেকে গুরুত্বপূর্ণ শূন্যস্থান পূরণ নিয়ে আলোচনা করছি।
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর।
১। শহরে নিজ এলাকা বলতে পাড়া বা মহল্লা বা—কে বোঝায়।
উত্তর: শহরে নিজ এলাকা বলতে পাড়া বা মহল্লা বা ওয়ার্ডকে কে বোঝায়।
২। ঝোঁপঝাড়, পুকুরের কচুরিপানা ও ড্রেন পরিষ্কার করে—নিধনের ব্যবস্থা করা উচিত।
উত্তর: ঝোঁপঝাড়, পুকুরের কচুরিপানা ও ড্রেন পরিষ্কার করে মশা নিধনের ব্যবস্থা করা উচিত।
৩। নিরাপদ পানি পান সম্পর্কে সকলকে—করা প্রয়োজন।
উত্তর: নিরাপদ পানি পান সম্পর্কে সকলকে সচেতন করা প্রয়োজন।
৪। আমরা আমাদের নিজ নিজ এলাকায়—, সাঁকো, সেতু ইত্যাদির যত্ন নেব।
উত্তর: আমরা আমাদের নিজ নিজ এলাকায় রাস্তাঘাট, সাঁকো, সেতু ইত্যাদির যত্ন নেব।
৫। অযথা রাস্তাঘাট কেটে—করব না।
উত্তর: অযথা রাস্তাঘাট কেটে নষ্ট করব না।
৬। সুন্দর,—জীবনযাপনের জন্য সুন্দর পরিবেশ প্রয়োজন।
উত্তর: সুন্দর, সুস্থ জীবনযাপনের জন্য সুন্দর পরিবেশ প্রয়োজন।
৭। গাছপালা আমাদের—থাকার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।
উত্তর: গাছপালা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।
৮। বৃক্ষ মাটির—করে।
উত্তর: বৃক্ষ মাটির ক্ষয়রোধ করে।
৯। অযথা গাছ—না। গাছের—ভাঙবো না।
উত্তর: অযথা গাছ কাটব না। গাছের ডাল ভাঙবো না।
১০। কেউ গাছের ক্ষতি করলে তাকে এ কাজ থেকে—থাকার পরামর্শ দেন।
উত্তর: কেউ গাছের ক্ষতি করলে তাকে এ কাজ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন।
১১। পানির অপর নাম—।
উত্তর: পানির অপর নাম জীবন।
১২। নলকূপের গোড়া—থাকলে পানি দূষিত হতে পারে।
উত্তর: নলকূপের গোড়া অপরিচ্ছন্ন থাকলে পানি দূষিত হতে পারে।
১৩। আর্সেনিকযুক্ত পানি জীবনের জন্য—।
উত্তর: আর্সেনিকযুক্ত পানি জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ।
১৪। ফল, ফুল,—স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন।
উত্তর: ফল, ফুল, শাকসবজি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন।
১৫। আমাদের দেশে প্রায় প্রতিবছর ঝড়, বন্যা ইত্যাদি—দুর্যোগ লেগে আছে।
উত্তর: আমাদের দেশে প্রায় প্রতিবছর ঝড়, বন্যা ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ লেগে আছে।
১৬। আর্সেনিক যুক্ত নলকুপগুলো — দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।
উত্তর: আর্সেনিক যুক্ত নলকুপগুলো লাল রং দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।
১৭। লাল রং এর চিহ্ন দেওয়া নলকূপের পানি —।
উত্তর: লাল রং এর চিহ্ন দেওয়া নলকূপের পানি পান করব না।
১৮। গভীর নলকূপের পানি —।
উত্তর: গভীর নলকূপের পানি নিরাপদ।
১৯। আর্সেনিক এক ধরনের — পদার্থ।
উত্তর: আর্সেনিক এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ।
২০। ফল ও শাকসবজি — জীবনের জন্য প্রয়োজন।
উত্তর: ফল ও শাকসবজি স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য প্রয়োজন।
২১। সরকারের — থেকে চারা, বীজ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
উত্তর: সরকারের কৃষি বিভাগ থেকে চারা, বীজ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
অধ্যায়-২: সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর:
২৫। দেশের ব্যবসা বাণিজ্য ক্ষেত্রে—গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উত্তর: দেশের ব্যবসা বাণিজ্য ক্ষেত্রে নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
২৬। নদীর পানি দিয়ে আমরা—পানি সেচ করি।
উত্তর: নদীর পানি দিয়ে আমরা কৃষিজমিতে পানি সেচ করি।
২৭। নদীর—জমির উর্বরতা বাড়ায়।
উত্তর: নদীর প্লাবন জমির উর্বরতা বাড়ায়।
২৮। নদীকে আমাদের দেশের—বলা হয়।
উত্তর: নদীকে আমাদের দেশের জীবন বলা হয়।
২৯। সমুদ্র থেকে আমরা—পাই।
উত্তর: সমুদ্র থেকে আমরা মাছ পাই।
৩০। গাছ শিকড়ের সাহায্যে মাটির—করে।
উত্তর: গাছ শিকড়ের সাহায্যে মাটির ক্ষয়রোধ করে।
৩১। গ্যাস আমাদের দেশের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয়—সম্পদ।
উত্তর: গ্যাস আমাদের দেশের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয় প্রাকৃতিক সম্পদ।
৩২। গ্যাসের সুষ্ঠু—নিশ্চিত করতে হবে।
উত্তর: গ্যাসের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
৩৩। সকল—সম্পদই রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
উত্তর: সকল সামাজিক সম্পদই রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
৩৪। বঙ্গবন্ধু সেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ—সম্পদ।
উত্তর: বঙ্গবন্ধু সেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
৩৫। গাছ আমাদের—দেয়।
উত্তর: গাছ আমাদের অক্সিজেন দেয়।
৩৬। রান্না শেষে—বন্ধ রাখতে হবে।
উত্তর: রান্না শেষে গ্যাসের চুলা বন্ধ রাখতে হবে।
৩৭। — রেলগাড়িতে ভ্রমণ করা উচিত নয়।
উত্তর: বিনা টিকেটে রেলগাড়িতে ভ্রমণ করা উচিত নয়।
৩৮। অপব্যবহার করলে সম্পদের—হয়।
উত্তর: অপব্যবহার করলে সম্পদের ক্ষতি হয়।
৩৯। শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা—রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
উত্তর: শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা বিনোদনমূলক রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
৪০। মাছ আমাদের অন্যতম—।
উত্তর: মাছ আমাদের অন্যতম প্রধান খাদ্য।
অধ্যায়-৩: সামাজিক গুণাবলি ও মূল্যবোধ
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর:
১। বাড়ির সবার সাথে—করব।
উত্তর: বাড়ির সবার সাথে সদাচরণ করব।
২। বাড়ির কাজে—সাহায্য করব।
উত্তর: বাড়ির কাজে বড়দের সাহায্য করব।
৩। বাড়িঘর—পরিচ্ছন্ন রাখব।
উত্তর: বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখব।
৪। গাছপালা, পশুপাখির—নেব।
উত্তর: গাছপালা, পশুপাখির যত্ন নেব।
৫। বাড়িতে কেউ অসুস্থ হলে—করব।
উত্তর: বাড়িতে কেউ অসুস্থ হলে সেবা করব।
৬। ছোটদের—করব।
উত্তর: ছোটদের স্নেহ করব।
৭। সবার সাথে ভালো আচরণ করা হল—।
উত্তর: সবার সাথে ভালো আচরণ করা হল সদাচরণ।
৮। সময়ের কাজ সময়ে করাকে—বলে।
উত্তর: সময়ের কাজ সময়ে করাকে সময়ানুবর্তিতা বলে।
৯। মিথ্যাকে—দেব না।
উত্তর: মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেব না।
১০। সদাচরণ, সত্যবাদিতা ও—মানুষের চরিত্রের তিনটি বিশেষ গুণ।
উত্তর: সদাচরণ, সত্যবাদিতা ও সময়ানুবর্তিতা মানুষের চরিত্রের তিনটি বিশেষ গুণ।
১১। জীবনে প্রতিষ্ঠিত হই—শিক্ষা লাভ করে।
উত্তর: জীবনে প্রতিষ্ঠিত হই বিদ্যালয়ে শিক্ষা লাভ করে।
১২। আমরা বিদ্যালয়ের নিয়ম—মেনে চলব।
উত্তর: আমরা বিদ্যালয়ের নিয়ম কানুন মেনে চলব।
১৩। বিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি জিনিসের—নেব।
উত্তর: বিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি জিনিসের যত্ন নেব।
১৪। শ্রেণীকক্ষ বা বিদ্যালয়ের দেয়ালে—।
উত্তর: শ্রেণীকক্ষ বা বিদ্যালয়ের দেয়ালে লিখব না।
১৫। বাগানের—নেব, শিক্ষকদের—করব।
উত্তর: বাগানের যত্ন নেব, শিক্ষকদের সম্মান করব।
১৬। আমরা সময়মতো ও নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাব ও—উপস্থিত থাকব।
উত্তর: আমরা সময়মতো ও নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাব ও শ্রেণীকক্ষে উপস্থিত থাকব।
১৭। প্রতিদিনের পাঠ প্রতিদিন—।
উত্তর: প্রতিদিনের পাঠ প্রতিদিন শিখব।
১৮। কয়েকটি পরিবার মিলেমিশে—হয়ে বাস করাকেই সমাজ বলে।
উত্তর: কয়েকটি পরিবার মিলেমিশে সংঘবদ্ধ হয়ে বাস করাকেই সমাজ বলে।
১৯। গরিব দুঃখীদের—করব।
উত্তর: গরিব দুঃখীদের সাহায্য করব।
২০। আমরা ধার্মিক ব্যক্তিদের—করব।
উত্তর: আমরা ধার্মিক ব্যক্তিদের সম্মান করব।
অধ্যায়-৪: শ্রমের গুরুত্ব
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর।
১৭। দেশের রপ্তানি আয়েল বড় অংশ আসে গার্মেন্টেসের মাধ্যমে।
উত্তর: দেশের রপ্তানি আয়েল বড় অংশ আসে গার্মেন্টেসের মাধ্যমে।
১৮। শ্রমজীবীদের আমরা —।
উত্তর: শ্রমজীবীদের আমরা ভালোবাসাব।
১৯। শ্রমিকরাই উন্নতির মূল — শক্তি।
উত্তর: শ্রমিকরাই উন্নতির মূল বাণিজ শক্তি।
২০। শরীর ও মন ভালো থাকলে লেখাপড়াও — হয়।
উত্তর: শরীর ও মন ভালো থাকলে লেখাপড়াও ভালো হয়।
অধ্যায়-৫: মানবাধিকার
১। প্রত্যেক মানুষ — স্বাধীন।
উত্তর: প্রত্যেক মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন।
২। কাউকে নির্যাতন ও — করা যাবে না।
উত্তর: কাউকে নির্যাতন ও অত্যাচার করা যাবে না।
৩। ব্যক্তি হিসেবে — চোখে সবাই সমান।
উত্তর: ব্যক্তি হিসেবে আইনের চোখে সবাই সমান।
৪। কাউকে খেয়াল-খুশিমতো—ও আটক করা যাবে না।
উত্তর: কাউকে খেয়াল-খুশিমতো গ্রেপ্তার ও আটক করা যাবে না।
৫। প্রত্যেকের শিক্ষার — রয়েছে।
উত্তর: প্রত্যেকের শিক্ষার অধিকার রয়েছে।
৬। স্বাধীন, সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য — বিকল্প নেই।
উত্তর: স্বাধীন, সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য মানবাধিকারের বিকল্প নেই।
৭। শিশুশ্রমের প্রধান কারণ হলো —।
উত্তর: শিশুশ্রমের প্রধান কারণ হলো দারিদ্য।
৮। শিশুশ্রমের ফলে — লঙ্ঘন হয়।
উত্তর: শিশুশ্রমের ফলে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়।
৯। আমাদের দেশ থেকে কখনো কখনো অনেক — ও শিশুকে অন্যান্য দেশে পাচার করা হয়।
উত্তর: আমাদের দেশ থেকে কখনো কখনো অনেক নারী ও শিশুকে অন্যান্য দেশে পাচার করা হয়।
১০। নারী ও শিশু পাচার — বিরোধী।
উত্তর: নারী ও শিশু পাচার মানবাধিকার বিরোধী।
১১। এসিড নিক্ষেপ — অপরাধ।
উত্তর: এসিড নিক্ষেপ জঘন্যতম অপরাধ।
১২। বর্তমানে এসিড নিক্ষেপের সর্বোচ্চ শাস্তি—করা হয়েছে।
উত্তর: বর্তমানে এসিড নিক্ষেপের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করা হয়েছে।
১৩। সকল ধর্ম ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে — করব।
উত্তর: সকল ধর্ম ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে সম্মান করব।
১৪। যৌতুক একটি — সামাজিক প্রথা।
উত্তর: যৌতুক একটি ঘৃণ্য সামাজিক প্রথা।
১৫। যৌতুকের কারণে নারীর ওপর নির্যাতন — লঙ্ঘন।
উত্তর: যৌতুকের কারণে নারীর ওপর নির্যাতন মানবাধিকার লঙ্ঘন।
১৬। প্রতিবছর ‘বিশ্ব শিশুশ্রমবিরোধী দিবস’ পালন করা হয়।
উত্তর: প্রতিবছর ১২ই জুন ‘বিশ্ব শিশুশ্রমবিরোধী দিবস’ পালন করা হয়।
১৭। — পালন করা হয়ে থাকে ৮ই মার্চ।
উত্তর: ‘বিশ্ব নারী দিবস’ পালন করা হয়ে থাকে ৮ই মার্চ।
১৮। উটের দৌঁড় প্রতিযোগিতায়—কাজটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
উত্তর: উটের দৌঁড় প্রতিযোগিতায় জকি কাজটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
অধ্যায়-৫: মানবাধিকার
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর।
১৯। এসিড নিক্ষেপ মানবাধিকারের —।
উত্তর: এসিড নিক্ষেপ মানবাধিকারের চরম বিরোধী।
২০। ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে — ঘোষিত হয়।
উত্তর: ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার ঘোষিত হয়।
২১। এসিড নিক্ষেপের শিকার হয় —।
উত্তর: এসিড নিক্ষেপের শিকার হয় মেয়েরা।
২২। মানবাধিকারকে — করব।
উত্তর: মানবাধিকারকে সম্মান করব।
২৩। অন্যের মানবাধিকার — এমন কোনো কাজ করব না।
উত্তর: অন্যের মানবাধিকার ক্ষুণ্ন করে এমন কোনো কাজ করব না।
২৪। বাংলাদেশ — সদস্য।
উত্তর: বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য।
অধ্যায়—৬: পরমতসহিষ্ণুতা
১। প্রত্যেক ধর্মই — শাশ্বত বাণী প্রচার করে।
উত্তর: প্রত্যেক ধর্মই শান্তির শাশ্বত বাণী প্রচার করে।
২। রাষ্ট্র আমাদের মতপ্রকাশের — নিশ্চিত করে।
উত্তর: রাষ্ট্র আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে।
৩। পারস্পরিক — মাধ্যমে একমতে পৌঁছাই।
উত্তর: পারস্পরিক সহনশীলতার মাধ্যমে একমতে পৌঁছাই।
৪। গণতন্ত্রের অর্থ হচ্ছে ‘—’।
উত্তর: গণতন্ত্রের অর্থ হচ্ছে ‘জনগণের শাসন’।
৫। যিনি কোনো একটি দলের — দেন, তিনিই নেতা।
উত্তর: যিনি কোনো একটি দলের নেতৃত্ব দেন, তিনিই নেতা।
৬। প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় পরিচালনায় — দেন।
উত্তর: প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় পরিচালনায় নেতৃত্ব দেন।
৭। প্রশিক্ষণ ও — মাধ্যমে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশ লাভ করে।
উত্তর: প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের মাধ্যমে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশ লাভ করে।
৮। নেতা একটি — সমাজকে জাগিয়ে তুলতে পারেন।
উত্তর: নেতা একটি বিশৃঙ্খল সমাজকে জাগিয়ে তুলতে পারেন।
৯। মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও তাদের কল্যাণ কামনা করেন — ।
উত্তর: মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও তাঁদের কল্যাণ কামনা করেন আদর্শ নেতা ।
১০। নেতা তাঁর যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে একটি কাজ — সমাধা করেন।
উত্তর: নেতা তাঁর যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে একটি কাজ সুষ্ঠুভাবে সমাধা করেন।
১১। সমাজে ভিন্ন ভিন্ন — মানুষ একত্রে বসবাস করে।
উত্তর: সমাজে ভিন্ন ভিন্ন মতের মানুষ একত্রে বসবাস করে।
১২। অনেকের সঙ্গে — হলে বিরোধের সৃষ্টি হয়।
উত্তর: অনেকের সঙ্গে মতের অমিল হলে বিরোধের সৃষ্টি হয়।
১৩। সালিসের মধ্যে বিভিন্নজন বিভিন্ন — দেন।
উত্তর: সালিসের মধ্যে বিভিন্নজন বিভিন্ন মতামত দেন।
১৪। অন্যের মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহনশীলতাকেই — বলে।
উত্তর: অন্যের মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহনশীলতাকেই পরমতসহিষ্ণুতা বলে।
অধ্যায়—৬: পরমতসহিষ্ণুতা
১৫। বিদ্যালয়ের আমরা নানা — মত প্রকাশকরি।
উত্তর: বিদ্যালয়ের আমরা নানা বিষয়ে মত প্রকাশকরি।
১৬। বাংলাদেশ একটি — দেশ।
উত্তর: বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ।
১৭। আমাদের বিদ্যালয়ে — দিবস হয়ে থাকে।
উত্তর: আমাদের বিদ্যালয়ে অভিভাবক দিবস হয়ে থাকে।
১৮। নেতৃত্ব মানুষের — গুণ।
উত্তর: নেতৃত্ব মানুষের মানবীয় গুণ।
১৯। নেতা হতে হলে কিছু — থাকা দরকার।
উত্তর: নেতা হতে হলে কিছু গুণ থাকা দরকার।
২০। দলের সদস্য হলে নেতার — মেনে চলতে হবে।
উত্তর: দলের সদস্য হলে নেতার নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
২১। — নেতার প্রয়োজন রয়েছে।
উত্তর: সমাজে নেতার প্রয়োজন রয়েছে।
২২। জনসেবা করাই — কাজ।
উত্তর: জনসেবা করাই নেতার কাজ।
অধ্যায়—৭: নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য
১. নাগরিক হলো তারা, যারা রাষ্ট্রে — বসবাস করে।
উত্তর: নাগরিক হল তারা, যারা রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে।
২. নাগরিকেরা রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিভিন্ন — ভোগ করে।
উত্তর: নাগরিকেরা রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিভিন্ন অধিকার ভোগ করে।
৩. আমরা বাংলাদেশের — ।
উত্তর: আমরা বাংলাদেশের নাগরিক।
৪. নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার নাগরিকের — অধিকার।
উত্তর: নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার নাগরিকের সর্বশ্রেষ্ঠ অধিকার।
৫. সমাজে সুষ্ঠুভাবে — নির্বাহের জন্য আমাদের অর্থনৈতিক অধিকার প্রয়োজন।
উত্তর: সমাজে সুষ্ঠুভাবে জীবিকা নির্বাহের জন্য আমাদের অর্থনৈতিক অধিকার প্রয়োজন।
৬. আনুগত্য রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষা ও — জন্য অত্যাবশ্যক।
উত্তর: আনুগত্য রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষা ও উন্নতির জন্য অত্যাবশ্যক।
৭. আইন সুষ্ঠুভাবে মেনে চলা প্রতিটি — কর্তব্য।
উত্তর: আইন সুষ্ঠুভাবে মেনে চলা প্রতিটি নাগরিকের কর্তব্য।
৮. সততার সাথে সকল — ভোট দিতে হবে।
উত্তর: সততার সাথে সকল নাগরিককে ভোট দিতে হবে.
৯. নির্বাচন পরিচালনাসংক্রান্ত সকল — মেনে চলতে হবে।
উত্তর: নির্বাচন পরিচালনাসংক্রান্ত সকল আচরণবিধি মেনে চলতে হবে।
১০. নাগরিকদের রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকা উচিত.
উত্তর: নাগরিকদের রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকা উচিত।
১১. মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে থাকে।
উত্তর: মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে থাকে।
১২. রাষ্ট্রের একজন নাগরিক তিন প্রকার মৌলিক অধিকার ভোগ করে থাকে।
উত্তর: রাষ্ট্রের একজন নাগরিক তিন প্রকার মৌলিক অধিকার ভোগ করে থাকে।
১৩. কমপক্ষে ১৮ বছর হলে একজন নাগরিক ভোট প্রদান করতে পারে।
উত্তর: কমপক্ষে ১৮ বছর হলে একজন নাগরিক ভোট প্রদান করতে পারে।
১৪. বিদেশী, মানসিক প্রতিবন্ধী, উম্মাদ প্রভৃতি ব্যক্তির ভোটাধিকার নেই।
উত্তর: বিদেশী, মানসিক প্রতিবন্ধী, উম্মাদ প্রভৃতি ব্যক্তির ভোটাধিকার নেই।
১৫. নিয়মমতো — দেওয়া কর্তব্য।
উত্তর: নিয়মমতো কর দেওয়া কর্তব্য।
১৬. বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন — পর পর হয়।
উত্তর: বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন পাঁচ বছর পর পর হয়।
১৭. — উন্নতি মানে আমাদের উন্নতি।
উত্তর: দেশের উন্নতি মানে আমাদের উন্নতি।
১৮. নির্বাচনের দিন সরকারি — থাকে।
উত্তর: নির্বাচনের দিন সরকারি ছুটি থাকে।
১৯. — ও — প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে।
উত্তর: সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে।
২০. — হতে হলে বুদ্ধি, বিবেক ও আত্মসংযম প্রদর্শন করতে হবে।
উত্তর: সুনাগরিক হতে হলে বুদ্ধি, বিবেক ও আত্মসংযম প্রদর্শন করতে হবে।
অধ্যায়—৮: বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিবেশ
১. প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ মিলে হয় — পরিবেশ।
উত্তর: প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ মিলে হয় ভৌগোলিক পরিবেশ।
২. বাংলাদেশ একসময় অসংখ্য — ধানের সমৃদ্ধ ভান্ডার ছিল।
উত্তর: বাংলাদেশ একসময় অসংখ্য প্রজাতির ধানের সমৃদ্ধ ভান্ডার ছিল।
৩. ধান আমাদের দেশের — শস্য।
উত্তর: ধান আমাদের দেশের প্রধান শস্য।
৪. বাংলাদেশে পাট একসময় প্রধান — ফসল ছিল।
উত্তর: বাংলাদেশে পাট একসময় প্রধান অর্থকরী ফসল ছিল।
৫. — বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।
উত্তর: চা বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।
৬. আমাদের দেশে বিভিন্ন — মাছ রয়েছে।
উত্তর: আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ রয়েছে।
৭. দক্ষিণে উপকূলীয় অঞ্চলে — মাছের ব্যাপক চাষ হয়।
উত্তর: দক্ষিণে উপকূলীয় অঞ্চলে চিংড়ি মাছের ব্যাপক চাষ হয়।
৮. আমাদের মাছে-ভাতে — বলা হয়।
উত্তর: আমাদের মাছে-ভাতে বাঙালি বলা হয়।
৯. প্রতিবছরই আমাদেরকে বিদেশ থেকে — কিনতে হয়।
উত্তর: প্রতিবছরই আমাদেরকে বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য কিনতে হয়।
১০. প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের দেশের প্রধান — সম্পদ।
উত্তর: প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের দেশের প্রধান খনিজ সম্পদ।
১১. — বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়।
উত্তর: পিট কয়লা বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়।
১২. সিলেট অঞ্চলে দেশের অন্যতম — খনি রয়েছে।
উত্তর: সিলেট অঞ্চলে দেশের অন্যতম চুনাপাথরের খনি রয়েছে।
১৩. দিনাজপুরের মধ্যপাড়ায় কঠিন — খনি রয়েছে।
উত্তর: দিনাজপুরের মধ্যপাড়ায় কঠিন শিলার খনি রয়েছে।
১৪. বাংলাদেশের সুন্দরবন — বনভূমি।
উত্তর: বাংলাদেশের সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ বনভূমি।
১৫. সুন্দরবনে স্বাদু ও — পানির বৃক্ষের গাছ জন্মে।
উত্তর: সুন্দরবনে স্বাদু ও লবণাক্ত পানির বৃক্ষের গাছ জন্মে।
১৬. সুন্দরী ও গেওয়া — প্রধান বৃক্ষ।
উত্তর: সুন্দরী ও গেওয়া সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ।
১৭. চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের বিরাট অংশজুড়ে — রয়েছে।
উত্তর: চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের বিরাট অংশজুড়ে পাহাড় রয়েছে।
১৮. দেশলাই শিল্পের প্রধান কাঁচামাল — কাঠ।
উত্তর: দেশলাই শিল্পের প্রধান কাঁচামাল নরম কাঠ।
১৯. লোহা ও ইস্পাত শিল্পের কাঁচামাল —।
উত্তর: লোহা ও ইস্পাত শিল্পের কাঁচামাল লোহা।
২০. বাঁশনির্ভর কুটিরশিল্পের প্রধান কাঁচামাল —।
উত্তর: বাঁশনির্ভর কুটিরশিল্পের প্রধান কাঁচামাল বাঁশ।
২১. পোশাকশিল্প দেশের প্রধান — অর্জনকারী শিল্প।
উত্তর: পোশাকশিল্প দেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প।
২২. — সাহায্যে মানচিত্র সহজে আঁকা যায়।
উত্তর: ছকবর্গের সাহায্যে মানচিত্র সহজে আঁকা যায়।
২৩. মানচিত্রের — পরিমাপের জন্য স্কেলদেব।
উত্তর: মানচিত্রের দূরত্ব পরিমাপের জন্য স্কেলদেব।
২৪. ভাত ও মাছ কখনও — প্রধান খাদ্য।
উত্তর: ভাত ও মাছ কখনও বাঙালির প্রধান খাদ্য।
২৫. বাংলাদেশ খাদ্যে — নয়।
উত্তর: বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়।
২৬. পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি হলো —।
উত্তর: পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি হলো সুন্দরবন।
২৭. বাংলাদেশ প্রধানত — নির্ভর দেশ।
উত্তর: বাংলাদেশ প্রধানত আমদানি নির্ভর দেশ।
২৮. বাংলাদেশ খুব কম দ্রব্যই বিদেশে — করে।
উত্তর: বাংলাদেশ খুব কম দ্রব্যই বিদেশে রপ্তানি করে।
২৯. মানচিত্র এক ধরনের —।
উত্তর: মানচিত্র এক ধরনের চিত্র।
অধ্যায়-৯: পরিবেশ সংরক্ষণ
১. পরিবেশ—বর্তমান বিশ্বের একটি বড় সমস্যা।
উত্তর: পরিবেশ দূষণ বর্তমান বিশ্বের একটি বড় সমস্যা।
২. পরিবেশ দূষণের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সর্বত্র—বাড়ছে।
উত্তর: পরিবেশ দূষণের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সর্বত্র তাপমাত্রা বাড়ছে।
৩. পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হলো—দ্রুত বৃদ্ধি।
উত্তর: পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হলো জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি।
৪. পরিবেশ সম্পর্কে আমাদের—ও অসচেতনতাও পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ।
উত্তর: পরিবেশ সম্পর্কে আমাদের শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতাও পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ।
৫. আমরা বেশি করে—লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
উত্তর: আমরা বেশি করে গাছ লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
৬. পাহাড় কাটব না—ভরাট করব না।
উত্তর: পাহাড় কাটব না, জলাভূমি ভরাট করব না।
৭. বাড়ির আঙ্গিনা, বিদ্যালয়, রাস্তাঘাট—রাখব।
উত্তর: বাড়ির আঙ্গিনা, বিদ্যালয়, রাস্তাঘাট পরিষ্কার রাখব।
৮. ৫ জুনকে—হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
উত্তর: ৫ জুনকে ‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
৯. বাড়ি, বিদ্যালয় ও আশপাশে বেশি করে—লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
উত্তর: বাড়ি, বিদ্যালয় ও আশপাশে বেশি করে গাছ লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
১০. — সালে পলিথিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
উত্তর: ২০০২ সালে পলিথিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
১১. বিশ্বের সর্বত্র — বাড়ছে।
উত্তর: বিশ্বের সর্বত্র তাপমাত্রা বাড়ছে।
১২. বাংলাদেশে — সালে জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষণা করেছে।
উত্তর: বাংলাদেশে ১৯৯৭ সালে জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষণা করেছে।
১৩. পাহাড় কাটা ও জলাভূমি ভরাট ইত্যাদি — কাজ।
উত্তর: পাহাড় কাটা ও জলাভূমি ভরাট ইত্যাদি বেআইনী কাজ।
১৪. অতিথি পাখি ধরা ও শিকার করা আইনত —।
উত্তর: অতিথি পাখি ধরা ও শিকার করা আইনত নিষিদ্ধ।
১৫. পরিবেশের সঙ্গে আমাদের রয়েছে — সম্পর্ক।
উত্তর: পরিবেশের সঙ্গে আমাদের রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক।
১৬. মাটি — খাদ্যগুণ নষ্ট করে।
উত্তর: মাটি দূষণ খাদ্যগুণ নষ্ট করে।
১৭. দেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন —।
উত্তর: দেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন প্রাণী।
১৮. শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতা — অন্যতম কারণ।
উত্তর: শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতা পরিবেশ দুষণের অন্যতম কারণ।
১৯. দূষিত পরিবেশ সব জীব ও প্রাণীর জন্য —।
উত্তর: দূষিত পরিবেশ সব জীব ও প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর।
২০. সুস্থ ও সুন্দর জীবনে যাপনের জন্য চাই সুন্দর ও — পরিবেশ।
উত্তর: সুস্থ ও সুন্দর জীবনে যাপনের জন্য চাই সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ।
অধ্যায়-১০: বাংলাদেশের জনসংখ্যা
১. আমাদের দেশে আয়তনের তুলনায়—অনেক বেশি।
উত্তর: আমাদের দেশে আয়তনের তুলনায় লোকসংখ্যা অনেক বেশি।
২. জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীতে—।
উত্তর: জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীতে ৯ম।
৩. গত ৪০ বছরে জনসংখ্যা—চেয়েও বেশি বেড়েছে।
উত্তর: গত ৪০ বছরে জনসংখ্যা দ্বিগুণের চেয়েও বেশি বেড়েছে।
৪. বাংলাদেশে প্রতিবছর শতকরা—জন করে লোক বাড়ছে।
উত্তর: বাংলাদেশে প্রতিবছর শতকরা ১.৩২ জন করে লোক বাড়ছে।
৫. বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায়—টন খাদ্য ঘাটতি হয়ে থাকে।
উত্তর: বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ২৫ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি হয়ে থাকে।
৬. খাদ্য ঘাটতির ফলে দেশের অনেক লোক—ও অপুষ্টির শিকার হয়।
উত্তর: খাদ্য ঘাটতির ফলে দেশের অনেক লোক দারিদ্র্য ও অপুষ্টির শিকার হয়।
৭. খাদ্যের পরই সুন্দর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন পরিধেয়—।
উত্তর: খাদ্যের পরই সুন্দর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন পরিধেয় বস্ত্র।
৮. বাসস্থান মানুষের একটি অন্যতম—চাহিদা।
উত্তর: বাসস্থান মানুষের একটি অন্যতম মৌলিক চাহিদা।
৯. শিক্ষিত জনসংখ্যা দেশের— ।
উত্তর: শিক্ষিত জনসংখ্যা দেশের সম্পদ।
১০. ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এ দেশে সাক্ষরতার হার—।
উত্তর: ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এ দেশে সাক্ষরতার হার ৪৫.৩।
১১. বাংলাদেশে জনসংখ্যা—বেড়ে চলেছে।
উত্তর: বাংলাদেশে জনসংখ্যা দ্রুত বেড়ে চলেছে।
১২. অতিরিক্ত যানবাহন প্রচণ্ড— সৃষ্টি করছে।
উত্তর: অতিরিক্ত যানবাহন প্রচণ্ড যানজট সৃষ্টি করছে।
১৩. অতিরিক্ত যানবাহনের ধোঁয়ায় বাতাস—হচ্ছে।
উত্তর: অতিরিক্ত যানবাহনের ধোঁয়ায় বাতাস দূষিত হচ্ছে।
১৪. বাংলাদেশে মাথাপিছু জমির পরিমাণ ১৯৯১ সালে ছিল—একর।
উত্তর: বাংলাদেশে মাথাপিছু জমির পরিমাণ ১৯৯১ সালে ছিল ০.২৯ একর।
১৫. আমাদের দেশে সাক্ষরতার হার অনেক—।
উত্তর: আমাদের দেশে সাক্ষরতার হার অনেক কম।
১৬. বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স—।
উত্তর: বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ১৮।
১৭. আমাদের দেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক—।
উত্তর: আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী।
১৮. জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি দেশের জন্য — নয়।
উত্তর: জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়।
১৯. খাদ্যের ওপর — বৃদ্ধির সরাসরি প্রভাব রয়েছে।
উত্তর: খাদ্যের ওপর জনসংখ্যা বৃদ্ধির সরাসরি প্রভাব রয়েছে।
২০. বাসস্থান তৈরির জন্য — জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
উত্তর: বাসস্থান তৈরির জন্য আবাদী জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
২১. বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি —।
উত্তর: বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি নিরক্ষর।
২২. প্রতি — জন ব্যক্তির জন্য মাত্র একজন যোগ্যতাসম্পন্ন বাজার রয়েছে।
উত্তর: প্রতি ৪০৪৩ জন ব্যক্তির জন্য মাত্র একজন যোগ্যতাসম্পন্ন বাজার রয়েছে।
২৩. জনসংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে তিনটি কারণে। যথা: জন্ম, মৃত্যু ও —।
উত্তর: জনসংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে তিনটি কারণে। যথা: জন্ম, মৃত্যু ও দেশান্তর।
২৪. বাংলাদেশে শিশু — অনেক বেশি।
উত্তর: বাংলাদেশে শিশু মৃত্যুহার অনেক বেশি।
২৫. বাংলাদেশের লোকেরা — বেশি পছন্দ করে।
উত্তর: বাংলাদেশের লোকেরা পুত্রসন্তান বেশি পছন্দ করে।
অধ্যায়-১১: বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান ও নির্দশন
১. মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার—।
উত্তর: মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ।
২. বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে—নদীর পশ্চিমে মহাস্থানগড়ের অবস্থান।
উত্তর: বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে মহাস্থানগড়ের অবস্থান।
৩. কুমিল্লা জেলা শহরের প্রায়—কিলোমিটার পশ্চিমে ময়নামতি অবস্থিত।
উত্তর: কুমিল্লা জেলা শহরের প্রায় আট কিলোমিটার পশ্চিমে ময়নামতি অবস্থিত।
৪. নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার অন্তর্গত—গ্রাম অবস্থিত।
উত্তর: নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার অন্তর্গত পাহাড়পুর গ্রাম অবস্থিত।
৫. ইতিহাসখ্যাত সোনারগাঁও বর্তমানে—জেলার একটি উপজেলা।
উত্তর: ইতিহাসখ্যাত সোনারগাঁও বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
৬. প্রাচীন—থেকে মুসলিম আমলের সোনারগাঁও নামের উদ্ভব।
উত্তর: প্রাচীন সুবর্ণগ্রাম থেকে মুসলিম আমলের সোনারগাঁও নামের উদ্ভব।
৭. মধ্যযুগে দীর্ঘ সময় ধরে সোনারগাঁও ছিল দক্ষিণ-পূর্ববঙ্গের—কেন্দ্র।
উত্তর: মধ্যযুগে দীর্ঘ সময় ধরে সোনারগাঁও ছিল দক্ষিণ-পূর্ববঙ্গের প্রশাসনিক কেন্দ্র।
৮. চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে—একটি বাণিজ্য শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
উত্তর: চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে সোনারগাঁও একটি বাণিজ্য শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
৯. নিচু এলাকা বলে তখন সোনারগাঁওকে —অঞ্চল বলা হতো।
উত্তর: নিচু এলাকা বলে তখন সোনারগাঁওকে ভাটি অঞ্চল বলা হতো।
১০. ১৯৭৫ সালে সোনারগাঁওয়ে—যাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
উত্তর: ১৯৭৫ সালে সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প যাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
১১. পরী বিবির সমাধি সৌধটি—স্থাপত্যকলার একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন।
উত্তর: পরী বিবির সমাধি সৌধটি মোগল স্থাপত্যকলার একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন।
১২. নরসিংদীর— বাংলার প্রাচীন নগর সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
উত্তর: নরসিংদীর ওয়ারি-বটেশ্বরে বাংলার প্রাচীন নগর সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
১৩। — ছিলেন চীনা পর্যটক।
উত্তর: হিউয়েন সাং ছিলেন চীনা পর্যটক।
১৪. বাংলাদেশের সবচেয়ে ভাবীন ও বড় নগর হলো —।
উত্তর: বাংলাদেশের সবচেয়ে ভাবীন ও বড় নগর হলো পুন্ড্রনগর।
১৫. পাল রাজা — সোমপুর বিহার প্রতিষ্ঠা করেন।
উত্তর: পাল রাজা ধর্মপাল সোমপুর বিহার প্রতিষ্ঠা করেন।
১৬. সোনারগাঁও প্রাধান্য হারায় ১৬১০ সালে — নগরী প্রতিষ্ঠার পর।
উত্তর: সোনারগাঁও প্রাধান্য হারায় ১৬১০ সালে ঢাকা নগরী প্রতিষ্ঠার পর।
১৭. শাহজাদা আজম শাহা এবং সুবাদার শায়েস্তা খানের সময় নির্মিত হয় — দূর্গ।
উত্তর: শাহজাদা আজম শাহা এবং সুবাদার শায়েস্তা খানের সময় নির্মিত হয় লালবাগ দূর্গ।
১৮. লালবাগ দূর্গ — কেল্লা নামেও পরিচিত।
উত্তর: লালবাগ দূর্গ আওরঙ্গবাদ কেল্লা নামেও পরিচিত।
১৯. মহাস্থানগড় প্রাচীন — সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ।
উত্তর: মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ।
২০. বগুড়া শহরের উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে — অবস্থান।
উত্তর: বগুড়া শহরের উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে মহাস্থানগড়ের অবস্থান।
২১. কুমিল্লা জেলা শহরের পশ্চিমে — অবস্থিত।
উত্তর: কুমিল্লা জেলা শহরের পশ্চিমে ময়নামতি অবস্থিত।
২২. নওগাঁ জেলার — উপজেলায় পাহাড়পুর গ্রাম অবস্থিত।
উত্তর: নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলায় পাহাড়পুর গ্রাম অবস্থিত।
২৩. ইতিহাসখ্যাত — বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
উত্তর: ইতিহাসখ্যাত সোনারগাঁও বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
২৪. প্রাচীন সুবর্ণগ্রাম থেকে মুসলিম আমলের — নামের উদ্ভব।
উত্তর: প্রাচীন সুবর্ণগ্রাম থেকে মুসলিম আমলের সোনারগাঁও নামের উদ্ভব।
২৫. চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে সোনারগাঁও একটি — শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
উত্তর: চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে সোনারগাঁও একটি বাণিজ্য শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, আজ পরিবেশ পরিচিতি সমাজ বইয়ের অধ্যায়-১ থেকে গুরুত্বপূর্ণ শূন্যস্থান পূরণ নিয়ে আলোচনা করছি।
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর।
১। শহরে নিজ এলাকা বলতে পাড়া বা মহল্লা বা—কে বোঝায়।
উত্তর: শহরে নিজ এলাকা বলতে পাড়া বা মহল্লা বা ওয়ার্ডকে কে বোঝায়।
২। ঝোঁপঝাড়, পুকুরের কচুরিপানা ও ড্রেন পরিষ্কার করে—নিধনের ব্যবস্থা করা উচিত।
উত্তর: ঝোঁপঝাড়, পুকুরের কচুরিপানা ও ড্রেন পরিষ্কার করে মশা নিধনের ব্যবস্থা করা উচিত।
৩। নিরাপদ পানি পান সম্পর্কে সকলকে—করা প্রয়োজন।
উত্তর: নিরাপদ পানি পান সম্পর্কে সকলকে সচেতন করা প্রয়োজন।
৪। আমরা আমাদের নিজ নিজ এলাকায়—, সাঁকো, সেতু ইত্যাদির যত্ন নেব।
উত্তর: আমরা আমাদের নিজ নিজ এলাকায় রাস্তাঘাট, সাঁকো, সেতু ইত্যাদির যত্ন নেব।
৫। অযথা রাস্তাঘাট কেটে—করব না।
উত্তর: অযথা রাস্তাঘাট কেটে নষ্ট করব না।
৬। সুন্দর,—জীবনযাপনের জন্য সুন্দর পরিবেশ প্রয়োজন।
উত্তর: সুন্দর, সুস্থ জীবনযাপনের জন্য সুন্দর পরিবেশ প্রয়োজন।
৭। গাছপালা আমাদের—থাকার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।
উত্তর: গাছপালা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।
৮। বৃক্ষ মাটির—করে।
উত্তর: বৃক্ষ মাটির ক্ষয়রোধ করে।
৯। অযথা গাছ—না। গাছের—ভাঙবো না।
উত্তর: অযথা গাছ কাটব না। গাছের ডাল ভাঙবো না।
১০। কেউ গাছের ক্ষতি করলে তাকে এ কাজ থেকে—থাকার পরামর্শ দেন।
উত্তর: কেউ গাছের ক্ষতি করলে তাকে এ কাজ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন।
১১। পানির অপর নাম—।
উত্তর: পানির অপর নাম জীবন।
১২। নলকূপের গোড়া—থাকলে পানি দূষিত হতে পারে।
উত্তর: নলকূপের গোড়া অপরিচ্ছন্ন থাকলে পানি দূষিত হতে পারে।
১৩। আর্সেনিকযুক্ত পানি জীবনের জন্য—।
উত্তর: আর্সেনিকযুক্ত পানি জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ।
১৪। ফল, ফুল,—স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন।
উত্তর: ফল, ফুল, শাকসবজি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন।
১৫। আমাদের দেশে প্রায় প্রতিবছর ঝড়, বন্যা ইত্যাদি—দুর্যোগ লেগে আছে।
উত্তর: আমাদের দেশে প্রায় প্রতিবছর ঝড়, বন্যা ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ লেগে আছে।
১৬। আর্সেনিক যুক্ত নলকুপগুলো — দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।
উত্তর: আর্সেনিক যুক্ত নলকুপগুলো লাল রং দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।
১৭। লাল রং এর চিহ্ন দেওয়া নলকূপের পানি —।
উত্তর: লাল রং এর চিহ্ন দেওয়া নলকূপের পানি পান করব না।
১৮। গভীর নলকূপের পানি —।
উত্তর: গভীর নলকূপের পানি নিরাপদ।
১৯। আর্সেনিক এক ধরনের — পদার্থ।
উত্তর: আর্সেনিক এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ।
২০। ফল ও শাকসবজি — জীবনের জন্য প্রয়োজন।
উত্তর: ফল ও শাকসবজি স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য প্রয়োজন।
২১। সরকারের — থেকে চারা, বীজ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
উত্তর: সরকারের কৃষি বিভাগ থেকে চারা, বীজ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
অধ্যায়-২: সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর:
২৫। দেশের ব্যবসা বাণিজ্য ক্ষেত্রে—গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উত্তর: দেশের ব্যবসা বাণিজ্য ক্ষেত্রে নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
২৬। নদীর পানি দিয়ে আমরা—পানি সেচ করি।
উত্তর: নদীর পানি দিয়ে আমরা কৃষিজমিতে পানি সেচ করি।
২৭। নদীর—জমির উর্বরতা বাড়ায়।
উত্তর: নদীর প্লাবন জমির উর্বরতা বাড়ায়।
২৮। নদীকে আমাদের দেশের—বলা হয়।
উত্তর: নদীকে আমাদের দেশের জীবন বলা হয়।
২৯। সমুদ্র থেকে আমরা—পাই।
উত্তর: সমুদ্র থেকে আমরা মাছ পাই।
৩০। গাছ শিকড়ের সাহায্যে মাটির—করে।
উত্তর: গাছ শিকড়ের সাহায্যে মাটির ক্ষয়রোধ করে।
৩১। গ্যাস আমাদের দেশের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয়—সম্পদ।
উত্তর: গ্যাস আমাদের দেশের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয় প্রাকৃতিক সম্পদ।
৩২। গ্যাসের সুষ্ঠু—নিশ্চিত করতে হবে।
উত্তর: গ্যাসের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
৩৩। সকল—সম্পদই রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
উত্তর: সকল সামাজিক সম্পদই রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
৩৪। বঙ্গবন্ধু সেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ—সম্পদ।
উত্তর: বঙ্গবন্ধু সেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
৩৫। গাছ আমাদের—দেয়।
উত্তর: গাছ আমাদের অক্সিজেন দেয়।
৩৬। রান্না শেষে—বন্ধ রাখতে হবে।
উত্তর: রান্না শেষে গ্যাসের চুলা বন্ধ রাখতে হবে।
৩৭। — রেলগাড়িতে ভ্রমণ করা উচিত নয়।
উত্তর: বিনা টিকেটে রেলগাড়িতে ভ্রমণ করা উচিত নয়।
৩৮। অপব্যবহার করলে সম্পদের—হয়।
উত্তর: অপব্যবহার করলে সম্পদের ক্ষতি হয়।
৩৯। শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা—রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
উত্তর: শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা বিনোদনমূলক রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
৪০। মাছ আমাদের অন্যতম—।
উত্তর: মাছ আমাদের অন্যতম প্রধান খাদ্য।
অধ্যায়-৩: সামাজিক গুণাবলি ও মূল্যবোধ
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর:
১। বাড়ির সবার সাথে—করব।
উত্তর: বাড়ির সবার সাথে সদাচরণ করব।
২। বাড়ির কাজে—সাহায্য করব।
উত্তর: বাড়ির কাজে বড়দের সাহায্য করব।
৩। বাড়িঘর—পরিচ্ছন্ন রাখব।
উত্তর: বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখব।
৪। গাছপালা, পশুপাখির—নেব।
উত্তর: গাছপালা, পশুপাখির যত্ন নেব।
৫। বাড়িতে কেউ অসুস্থ হলে—করব।
উত্তর: বাড়িতে কেউ অসুস্থ হলে সেবা করব।
৬। ছোটদের—করব।
উত্তর: ছোটদের স্নেহ করব।
৭। সবার সাথে ভালো আচরণ করা হল—।
উত্তর: সবার সাথে ভালো আচরণ করা হল সদাচরণ।
৮। সময়ের কাজ সময়ে করাকে—বলে।
উত্তর: সময়ের কাজ সময়ে করাকে সময়ানুবর্তিতা বলে।
৯। মিথ্যাকে—দেব না।
উত্তর: মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেব না।
১০। সদাচরণ, সত্যবাদিতা ও—মানুষের চরিত্রের তিনটি বিশেষ গুণ।
উত্তর: সদাচরণ, সত্যবাদিতা ও সময়ানুবর্তিতা মানুষের চরিত্রের তিনটি বিশেষ গুণ।
১১। জীবনে প্রতিষ্ঠিত হই—শিক্ষা লাভ করে।
উত্তর: জীবনে প্রতিষ্ঠিত হই বিদ্যালয়ে শিক্ষা লাভ করে।
১২। আমরা বিদ্যালয়ের নিয়ম—মেনে চলব।
উত্তর: আমরা বিদ্যালয়ের নিয়ম কানুন মেনে চলব।
১৩। বিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি জিনিসের—নেব।
উত্তর: বিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি জিনিসের যত্ন নেব।
১৪। শ্রেণীকক্ষ বা বিদ্যালয়ের দেয়ালে—।
উত্তর: শ্রেণীকক্ষ বা বিদ্যালয়ের দেয়ালে লিখব না।
১৫। বাগানের—নেব, শিক্ষকদের—করব।
উত্তর: বাগানের যত্ন নেব, শিক্ষকদের সম্মান করব।
১৬। আমরা সময়মতো ও নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাব ও—উপস্থিত থাকব।
উত্তর: আমরা সময়মতো ও নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাব ও শ্রেণীকক্ষে উপস্থিত থাকব।
১৭। প্রতিদিনের পাঠ প্রতিদিন—।
উত্তর: প্রতিদিনের পাঠ প্রতিদিন শিখব।
১৮। কয়েকটি পরিবার মিলেমিশে—হয়ে বাস করাকেই সমাজ বলে।
উত্তর: কয়েকটি পরিবার মিলেমিশে সংঘবদ্ধ হয়ে বাস করাকেই সমাজ বলে।
১৯। গরিব দুঃখীদের—করব।
উত্তর: গরিব দুঃখীদের সাহায্য করব।
২০। আমরা ধার্মিক ব্যক্তিদের—করব।
উত্তর: আমরা ধার্মিক ব্যক্তিদের সম্মান করব।
অধ্যায়-৪: শ্রমের গুরুত্ব
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর।
১৭। দেশের রপ্তানি আয়েল বড় অংশ আসে গার্মেন্টেসের মাধ্যমে।
উত্তর: দেশের রপ্তানি আয়েল বড় অংশ আসে গার্মেন্টেসের মাধ্যমে।
১৮। শ্রমজীবীদের আমরা —।
উত্তর: শ্রমজীবীদের আমরা ভালোবাসাব।
১৯। শ্রমিকরাই উন্নতির মূল — শক্তি।
উত্তর: শ্রমিকরাই উন্নতির মূল বাণিজ শক্তি।
২০। শরীর ও মন ভালো থাকলে লেখাপড়াও — হয়।
উত্তর: শরীর ও মন ভালো থাকলে লেখাপড়াও ভালো হয়।
অধ্যায়-৫: মানবাধিকার
১। প্রত্যেক মানুষ — স্বাধীন।
উত্তর: প্রত্যেক মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন।
২। কাউকে নির্যাতন ও — করা যাবে না।
উত্তর: কাউকে নির্যাতন ও অত্যাচার করা যাবে না।
৩। ব্যক্তি হিসেবে — চোখে সবাই সমান।
উত্তর: ব্যক্তি হিসেবে আইনের চোখে সবাই সমান।
৪। কাউকে খেয়াল-খুশিমতো—ও আটক করা যাবে না।
উত্তর: কাউকে খেয়াল-খুশিমতো গ্রেপ্তার ও আটক করা যাবে না।
৫। প্রত্যেকের শিক্ষার — রয়েছে।
উত্তর: প্রত্যেকের শিক্ষার অধিকার রয়েছে।
৬। স্বাধীন, সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য — বিকল্প নেই।
উত্তর: স্বাধীন, সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য মানবাধিকারের বিকল্প নেই।
৭। শিশুশ্রমের প্রধান কারণ হলো —।
উত্তর: শিশুশ্রমের প্রধান কারণ হলো দারিদ্য।
৮। শিশুশ্রমের ফলে — লঙ্ঘন হয়।
উত্তর: শিশুশ্রমের ফলে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়।
৯। আমাদের দেশ থেকে কখনো কখনো অনেক — ও শিশুকে অন্যান্য দেশে পাচার করা হয়।
উত্তর: আমাদের দেশ থেকে কখনো কখনো অনেক নারী ও শিশুকে অন্যান্য দেশে পাচার করা হয়।
১০। নারী ও শিশু পাচার — বিরোধী।
উত্তর: নারী ও শিশু পাচার মানবাধিকার বিরোধী।
১১। এসিড নিক্ষেপ — অপরাধ।
উত্তর: এসিড নিক্ষেপ জঘন্যতম অপরাধ।
১২। বর্তমানে এসিড নিক্ষেপের সর্বোচ্চ শাস্তি—করা হয়েছে।
উত্তর: বর্তমানে এসিড নিক্ষেপের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করা হয়েছে।
১৩। সকল ধর্ম ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে — করব।
উত্তর: সকল ধর্ম ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে সম্মান করব।
১৪। যৌতুক একটি — সামাজিক প্রথা।
উত্তর: যৌতুক একটি ঘৃণ্য সামাজিক প্রথা।
১৫। যৌতুকের কারণে নারীর ওপর নির্যাতন — লঙ্ঘন।
উত্তর: যৌতুকের কারণে নারীর ওপর নির্যাতন মানবাধিকার লঙ্ঘন।
১৬। প্রতিবছর ‘বিশ্ব শিশুশ্রমবিরোধী দিবস’ পালন করা হয়।
উত্তর: প্রতিবছর ১২ই জুন ‘বিশ্ব শিশুশ্রমবিরোধী দিবস’ পালন করা হয়।
১৭। — পালন করা হয়ে থাকে ৮ই মার্চ।
উত্তর: ‘বিশ্ব নারী দিবস’ পালন করা হয়ে থাকে ৮ই মার্চ।
১৮। উটের দৌঁড় প্রতিযোগিতায়—কাজটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
উত্তর: উটের দৌঁড় প্রতিযোগিতায় জকি কাজটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
অধ্যায়-৫: মানবাধিকার
# সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর।
১৯। এসিড নিক্ষেপ মানবাধিকারের —।
উত্তর: এসিড নিক্ষেপ মানবাধিকারের চরম বিরোধী।
২০। ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে — ঘোষিত হয়।
উত্তর: ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার ঘোষিত হয়।
২১। এসিড নিক্ষেপের শিকার হয় —।
উত্তর: এসিড নিক্ষেপের শিকার হয় মেয়েরা।
২২। মানবাধিকারকে — করব।
উত্তর: মানবাধিকারকে সম্মান করব।
২৩। অন্যের মানবাধিকার — এমন কোনো কাজ করব না।
উত্তর: অন্যের মানবাধিকার ক্ষুণ্ন করে এমন কোনো কাজ করব না।
২৪। বাংলাদেশ — সদস্য।
উত্তর: বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য।
অধ্যায়—৬: পরমতসহিষ্ণুতা
১। প্রত্যেক ধর্মই — শাশ্বত বাণী প্রচার করে।
উত্তর: প্রত্যেক ধর্মই শান্তির শাশ্বত বাণী প্রচার করে।
২। রাষ্ট্র আমাদের মতপ্রকাশের — নিশ্চিত করে।
উত্তর: রাষ্ট্র আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে।
৩। পারস্পরিক — মাধ্যমে একমতে পৌঁছাই।
উত্তর: পারস্পরিক সহনশীলতার মাধ্যমে একমতে পৌঁছাই।
৪। গণতন্ত্রের অর্থ হচ্ছে ‘—’।
উত্তর: গণতন্ত্রের অর্থ হচ্ছে ‘জনগণের শাসন’।
৫। যিনি কোনো একটি দলের — দেন, তিনিই নেতা।
উত্তর: যিনি কোনো একটি দলের নেতৃত্ব দেন, তিনিই নেতা।
৬। প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় পরিচালনায় — দেন।
উত্তর: প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় পরিচালনায় নেতৃত্ব দেন।
৭। প্রশিক্ষণ ও — মাধ্যমে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশ লাভ করে।
উত্তর: প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের মাধ্যমে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশ লাভ করে।
৮। নেতা একটি — সমাজকে জাগিয়ে তুলতে পারেন।
উত্তর: নেতা একটি বিশৃঙ্খল সমাজকে জাগিয়ে তুলতে পারেন।
৯। মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও তাদের কল্যাণ কামনা করেন — ।
উত্তর: মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও তাঁদের কল্যাণ কামনা করেন আদর্শ নেতা ।
১০। নেতা তাঁর যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে একটি কাজ — সমাধা করেন।
উত্তর: নেতা তাঁর যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে একটি কাজ সুষ্ঠুভাবে সমাধা করেন।
১১। সমাজে ভিন্ন ভিন্ন — মানুষ একত্রে বসবাস করে।
উত্তর: সমাজে ভিন্ন ভিন্ন মতের মানুষ একত্রে বসবাস করে।
১২। অনেকের সঙ্গে — হলে বিরোধের সৃষ্টি হয়।
উত্তর: অনেকের সঙ্গে মতের অমিল হলে বিরোধের সৃষ্টি হয়।
১৩। সালিসের মধ্যে বিভিন্নজন বিভিন্ন — দেন।
উত্তর: সালিসের মধ্যে বিভিন্নজন বিভিন্ন মতামত দেন।
১৪। অন্যের মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহনশীলতাকেই — বলে।
উত্তর: অন্যের মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহনশীলতাকেই পরমতসহিষ্ণুতা বলে।
অধ্যায়—৬: পরমতসহিষ্ণুতা
১৫। বিদ্যালয়ের আমরা নানা — মত প্রকাশকরি।
উত্তর: বিদ্যালয়ের আমরা নানা বিষয়ে মত প্রকাশকরি।
১৬। বাংলাদেশ একটি — দেশ।
উত্তর: বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ।
১৭। আমাদের বিদ্যালয়ে — দিবস হয়ে থাকে।
উত্তর: আমাদের বিদ্যালয়ে অভিভাবক দিবস হয়ে থাকে।
১৮। নেতৃত্ব মানুষের — গুণ।
উত্তর: নেতৃত্ব মানুষের মানবীয় গুণ।
১৯। নেতা হতে হলে কিছু — থাকা দরকার।
উত্তর: নেতা হতে হলে কিছু গুণ থাকা দরকার।
২০। দলের সদস্য হলে নেতার — মেনে চলতে হবে।
উত্তর: দলের সদস্য হলে নেতার নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
২১। — নেতার প্রয়োজন রয়েছে।
উত্তর: সমাজে নেতার প্রয়োজন রয়েছে।
২২। জনসেবা করাই — কাজ।
উত্তর: জনসেবা করাই নেতার কাজ।
অধ্যায়—৭: নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য
১. নাগরিক হলো তারা, যারা রাষ্ট্রে — বসবাস করে।
উত্তর: নাগরিক হল তারা, যারা রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে।
২. নাগরিকেরা রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিভিন্ন — ভোগ করে।
উত্তর: নাগরিকেরা রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিভিন্ন অধিকার ভোগ করে।
৩. আমরা বাংলাদেশের — ।
উত্তর: আমরা বাংলাদেশের নাগরিক।
৪. নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার নাগরিকের — অধিকার।
উত্তর: নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার নাগরিকের সর্বশ্রেষ্ঠ অধিকার।
৫. সমাজে সুষ্ঠুভাবে — নির্বাহের জন্য আমাদের অর্থনৈতিক অধিকার প্রয়োজন।
উত্তর: সমাজে সুষ্ঠুভাবে জীবিকা নির্বাহের জন্য আমাদের অর্থনৈতিক অধিকার প্রয়োজন।
৬. আনুগত্য রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষা ও — জন্য অত্যাবশ্যক।
উত্তর: আনুগত্য রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষা ও উন্নতির জন্য অত্যাবশ্যক।
৭. আইন সুষ্ঠুভাবে মেনে চলা প্রতিটি — কর্তব্য।
উত্তর: আইন সুষ্ঠুভাবে মেনে চলা প্রতিটি নাগরিকের কর্তব্য।
৮. সততার সাথে সকল — ভোট দিতে হবে।
উত্তর: সততার সাথে সকল নাগরিককে ভোট দিতে হবে.
৯. নির্বাচন পরিচালনাসংক্রান্ত সকল — মেনে চলতে হবে।
উত্তর: নির্বাচন পরিচালনাসংক্রান্ত সকল আচরণবিধি মেনে চলতে হবে।
১০. নাগরিকদের রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকা উচিত.
উত্তর: নাগরিকদের রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকা উচিত।
১১. মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে থাকে।
উত্তর: মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে থাকে।
১২. রাষ্ট্রের একজন নাগরিক তিন প্রকার মৌলিক অধিকার ভোগ করে থাকে।
উত্তর: রাষ্ট্রের একজন নাগরিক তিন প্রকার মৌলিক অধিকার ভোগ করে থাকে।
১৩. কমপক্ষে ১৮ বছর হলে একজন নাগরিক ভোট প্রদান করতে পারে।
উত্তর: কমপক্ষে ১৮ বছর হলে একজন নাগরিক ভোট প্রদান করতে পারে।
১৪. বিদেশী, মানসিক প্রতিবন্ধী, উম্মাদ প্রভৃতি ব্যক্তির ভোটাধিকার নেই।
উত্তর: বিদেশী, মানসিক প্রতিবন্ধী, উম্মাদ প্রভৃতি ব্যক্তির ভোটাধিকার নেই।
১৫. নিয়মমতো — দেওয়া কর্তব্য।
উত্তর: নিয়মমতো কর দেওয়া কর্তব্য।
১৬. বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন — পর পর হয়।
উত্তর: বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন পাঁচ বছর পর পর হয়।
১৭. — উন্নতি মানে আমাদের উন্নতি।
উত্তর: দেশের উন্নতি মানে আমাদের উন্নতি।
১৮. নির্বাচনের দিন সরকারি — থাকে।
উত্তর: নির্বাচনের দিন সরকারি ছুটি থাকে।
১৯. — ও — প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে।
উত্তর: সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে।
২০. — হতে হলে বুদ্ধি, বিবেক ও আত্মসংযম প্রদর্শন করতে হবে।
উত্তর: সুনাগরিক হতে হলে বুদ্ধি, বিবেক ও আত্মসংযম প্রদর্শন করতে হবে।
অধ্যায়—৮: বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিবেশ
১. প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ মিলে হয় — পরিবেশ।
উত্তর: প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ মিলে হয় ভৌগোলিক পরিবেশ।
২. বাংলাদেশ একসময় অসংখ্য — ধানের সমৃদ্ধ ভান্ডার ছিল।
উত্তর: বাংলাদেশ একসময় অসংখ্য প্রজাতির ধানের সমৃদ্ধ ভান্ডার ছিল।
৩. ধান আমাদের দেশের — শস্য।
উত্তর: ধান আমাদের দেশের প্রধান শস্য।
৪. বাংলাদেশে পাট একসময় প্রধান — ফসল ছিল।
উত্তর: বাংলাদেশে পাট একসময় প্রধান অর্থকরী ফসল ছিল।
৫. — বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।
উত্তর: চা বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।
৬. আমাদের দেশে বিভিন্ন — মাছ রয়েছে।
উত্তর: আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ রয়েছে।
৭. দক্ষিণে উপকূলীয় অঞ্চলে — মাছের ব্যাপক চাষ হয়।
উত্তর: দক্ষিণে উপকূলীয় অঞ্চলে চিংড়ি মাছের ব্যাপক চাষ হয়।
৮. আমাদের মাছে-ভাতে — বলা হয়।
উত্তর: আমাদের মাছে-ভাতে বাঙালি বলা হয়।
৯. প্রতিবছরই আমাদেরকে বিদেশ থেকে — কিনতে হয়।
উত্তর: প্রতিবছরই আমাদেরকে বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য কিনতে হয়।
১০. প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের দেশের প্রধান — সম্পদ।
উত্তর: প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের দেশের প্রধান খনিজ সম্পদ।
১১. — বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়।
উত্তর: পিট কয়লা বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়।
১২. সিলেট অঞ্চলে দেশের অন্যতম — খনি রয়েছে।
উত্তর: সিলেট অঞ্চলে দেশের অন্যতম চুনাপাথরের খনি রয়েছে।
১৩. দিনাজপুরের মধ্যপাড়ায় কঠিন — খনি রয়েছে।
উত্তর: দিনাজপুরের মধ্যপাড়ায় কঠিন শিলার খনি রয়েছে।
১৪. বাংলাদেশের সুন্দরবন — বনভূমি।
উত্তর: বাংলাদেশের সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ বনভূমি।
১৫. সুন্দরবনে স্বাদু ও — পানির বৃক্ষের গাছ জন্মে।
উত্তর: সুন্দরবনে স্বাদু ও লবণাক্ত পানির বৃক্ষের গাছ জন্মে।
১৬. সুন্দরী ও গেওয়া — প্রধান বৃক্ষ।
উত্তর: সুন্দরী ও গেওয়া সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ।
১৭. চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের বিরাট অংশজুড়ে — রয়েছে।
উত্তর: চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের বিরাট অংশজুড়ে পাহাড় রয়েছে।
১৮. দেশলাই শিল্পের প্রধান কাঁচামাল — কাঠ।
উত্তর: দেশলাই শিল্পের প্রধান কাঁচামাল নরম কাঠ।
১৯. লোহা ও ইস্পাত শিল্পের কাঁচামাল —।
উত্তর: লোহা ও ইস্পাত শিল্পের কাঁচামাল লোহা।
২০. বাঁশনির্ভর কুটিরশিল্পের প্রধান কাঁচামাল —।
উত্তর: বাঁশনির্ভর কুটিরশিল্পের প্রধান কাঁচামাল বাঁশ।
২১. পোশাকশিল্প দেশের প্রধান — অর্জনকারী শিল্প।
উত্তর: পোশাকশিল্প দেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প।
২২. — সাহায্যে মানচিত্র সহজে আঁকা যায়।
উত্তর: ছকবর্গের সাহায্যে মানচিত্র সহজে আঁকা যায়।
২৩. মানচিত্রের — পরিমাপের জন্য স্কেলদেব।
উত্তর: মানচিত্রের দূরত্ব পরিমাপের জন্য স্কেলদেব।
২৪. ভাত ও মাছ কখনও — প্রধান খাদ্য।
উত্তর: ভাত ও মাছ কখনও বাঙালির প্রধান খাদ্য।
২৫. বাংলাদেশ খাদ্যে — নয়।
উত্তর: বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়।
২৬. পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি হলো —।
উত্তর: পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি হলো সুন্দরবন।
২৭. বাংলাদেশ প্রধানত — নির্ভর দেশ।
উত্তর: বাংলাদেশ প্রধানত আমদানি নির্ভর দেশ।
২৮. বাংলাদেশ খুব কম দ্রব্যই বিদেশে — করে।
উত্তর: বাংলাদেশ খুব কম দ্রব্যই বিদেশে রপ্তানি করে।
২৯. মানচিত্র এক ধরনের —।
উত্তর: মানচিত্র এক ধরনের চিত্র।
অধ্যায়-৯: পরিবেশ সংরক্ষণ
১. পরিবেশ—বর্তমান বিশ্বের একটি বড় সমস্যা।
উত্তর: পরিবেশ দূষণ বর্তমান বিশ্বের একটি বড় সমস্যা।
২. পরিবেশ দূষণের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সর্বত্র—বাড়ছে।
উত্তর: পরিবেশ দূষণের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সর্বত্র তাপমাত্রা বাড়ছে।
৩. পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হলো—দ্রুত বৃদ্ধি।
উত্তর: পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হলো জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি।
৪. পরিবেশ সম্পর্কে আমাদের—ও অসচেতনতাও পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ।
উত্তর: পরিবেশ সম্পর্কে আমাদের শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতাও পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ।
৫. আমরা বেশি করে—লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
উত্তর: আমরা বেশি করে গাছ লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
৬. পাহাড় কাটব না—ভরাট করব না।
উত্তর: পাহাড় কাটব না, জলাভূমি ভরাট করব না।
৭. বাড়ির আঙ্গিনা, বিদ্যালয়, রাস্তাঘাট—রাখব।
উত্তর: বাড়ির আঙ্গিনা, বিদ্যালয়, রাস্তাঘাট পরিষ্কার রাখব।
৮. ৫ জুনকে—হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
উত্তর: ৫ জুনকে ‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
৯. বাড়ি, বিদ্যালয় ও আশপাশে বেশি করে—লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
উত্তর: বাড়ি, বিদ্যালয় ও আশপাশে বেশি করে গাছ লাগাবো ও গাছের যত্ন নেব।
১০. — সালে পলিথিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
উত্তর: ২০০২ সালে পলিথিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
১১. বিশ্বের সর্বত্র — বাড়ছে।
উত্তর: বিশ্বের সর্বত্র তাপমাত্রা বাড়ছে।
১২. বাংলাদেশে — সালে জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষণা করেছে।
উত্তর: বাংলাদেশে ১৯৯৭ সালে জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষণা করেছে।
১৩. পাহাড় কাটা ও জলাভূমি ভরাট ইত্যাদি — কাজ।
উত্তর: পাহাড় কাটা ও জলাভূমি ভরাট ইত্যাদি বেআইনী কাজ।
১৪. অতিথি পাখি ধরা ও শিকার করা আইনত —।
উত্তর: অতিথি পাখি ধরা ও শিকার করা আইনত নিষিদ্ধ।
১৫. পরিবেশের সঙ্গে আমাদের রয়েছে — সম্পর্ক।
উত্তর: পরিবেশের সঙ্গে আমাদের রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক।
১৬. মাটি — খাদ্যগুণ নষ্ট করে।
উত্তর: মাটি দূষণ খাদ্যগুণ নষ্ট করে।
১৭. দেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন —।
উত্তর: দেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন প্রাণী।
১৮. শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতা — অন্যতম কারণ।
উত্তর: শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতা পরিবেশ দুষণের অন্যতম কারণ।
১৯. দূষিত পরিবেশ সব জীব ও প্রাণীর জন্য —।
উত্তর: দূষিত পরিবেশ সব জীব ও প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর।
২০. সুস্থ ও সুন্দর জীবনে যাপনের জন্য চাই সুন্দর ও — পরিবেশ।
উত্তর: সুস্থ ও সুন্দর জীবনে যাপনের জন্য চাই সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ।
অধ্যায়-১০: বাংলাদেশের জনসংখ্যা
১. আমাদের দেশে আয়তনের তুলনায়—অনেক বেশি।
উত্তর: আমাদের দেশে আয়তনের তুলনায় লোকসংখ্যা অনেক বেশি।
২. জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীতে—।
উত্তর: জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীতে ৯ম।
৩. গত ৪০ বছরে জনসংখ্যা—চেয়েও বেশি বেড়েছে।
উত্তর: গত ৪০ বছরে জনসংখ্যা দ্বিগুণের চেয়েও বেশি বেড়েছে।
৪. বাংলাদেশে প্রতিবছর শতকরা—জন করে লোক বাড়ছে।
উত্তর: বাংলাদেশে প্রতিবছর শতকরা ১.৩২ জন করে লোক বাড়ছে।
৫. বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায়—টন খাদ্য ঘাটতি হয়ে থাকে।
উত্তর: বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ২৫ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি হয়ে থাকে।
৬. খাদ্য ঘাটতির ফলে দেশের অনেক লোক—ও অপুষ্টির শিকার হয়।
উত্তর: খাদ্য ঘাটতির ফলে দেশের অনেক লোক দারিদ্র্য ও অপুষ্টির শিকার হয়।
৭. খাদ্যের পরই সুন্দর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন পরিধেয়—।
উত্তর: খাদ্যের পরই সুন্দর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন পরিধেয় বস্ত্র।
৮. বাসস্থান মানুষের একটি অন্যতম—চাহিদা।
উত্তর: বাসস্থান মানুষের একটি অন্যতম মৌলিক চাহিদা।
৯. শিক্ষিত জনসংখ্যা দেশের— ।
উত্তর: শিক্ষিত জনসংখ্যা দেশের সম্পদ।
১০. ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এ দেশে সাক্ষরতার হার—।
উত্তর: ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এ দেশে সাক্ষরতার হার ৪৫.৩।
১১. বাংলাদেশে জনসংখ্যা—বেড়ে চলেছে।
উত্তর: বাংলাদেশে জনসংখ্যা দ্রুত বেড়ে চলেছে।
১২. অতিরিক্ত যানবাহন প্রচণ্ড— সৃষ্টি করছে।
উত্তর: অতিরিক্ত যানবাহন প্রচণ্ড যানজট সৃষ্টি করছে।
১৩. অতিরিক্ত যানবাহনের ধোঁয়ায় বাতাস—হচ্ছে।
উত্তর: অতিরিক্ত যানবাহনের ধোঁয়ায় বাতাস দূষিত হচ্ছে।
১৪. বাংলাদেশে মাথাপিছু জমির পরিমাণ ১৯৯১ সালে ছিল—একর।
উত্তর: বাংলাদেশে মাথাপিছু জমির পরিমাণ ১৯৯১ সালে ছিল ০.২৯ একর।
১৫. আমাদের দেশে সাক্ষরতার হার অনেক—।
উত্তর: আমাদের দেশে সাক্ষরতার হার অনেক কম।
১৬. বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স—।
উত্তর: বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ১৮।
১৭. আমাদের দেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক—।
উত্তর: আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী।
১৮. জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি দেশের জন্য — নয়।
উত্তর: জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধি দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়।
১৯. খাদ্যের ওপর — বৃদ্ধির সরাসরি প্রভাব রয়েছে।
উত্তর: খাদ্যের ওপর জনসংখ্যা বৃদ্ধির সরাসরি প্রভাব রয়েছে।
২০. বাসস্থান তৈরির জন্য — জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
উত্তর: বাসস্থান তৈরির জন্য আবাদী জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
২১. বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি —।
উত্তর: বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি নিরক্ষর।
২২. প্রতি — জন ব্যক্তির জন্য মাত্র একজন যোগ্যতাসম্পন্ন বাজার রয়েছে।
উত্তর: প্রতি ৪০৪৩ জন ব্যক্তির জন্য মাত্র একজন যোগ্যতাসম্পন্ন বাজার রয়েছে।
২৩. জনসংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে তিনটি কারণে। যথা: জন্ম, মৃত্যু ও —।
উত্তর: জনসংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে তিনটি কারণে। যথা: জন্ম, মৃত্যু ও দেশান্তর।
২৪. বাংলাদেশে শিশু — অনেক বেশি।
উত্তর: বাংলাদেশে শিশু মৃত্যুহার অনেক বেশি।
২৫. বাংলাদেশের লোকেরা — বেশি পছন্দ করে।
উত্তর: বাংলাদেশের লোকেরা পুত্রসন্তান বেশি পছন্দ করে।
অধ্যায়-১১: বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান ও নির্দশন
১. মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার—।
উত্তর: মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ।
২. বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে—নদীর পশ্চিমে মহাস্থানগড়ের অবস্থান।
উত্তর: বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে মহাস্থানগড়ের অবস্থান।
৩. কুমিল্লা জেলা শহরের প্রায়—কিলোমিটার পশ্চিমে ময়নামতি অবস্থিত।
উত্তর: কুমিল্লা জেলা শহরের প্রায় আট কিলোমিটার পশ্চিমে ময়নামতি অবস্থিত।
৪. নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার অন্তর্গত—গ্রাম অবস্থিত।
উত্তর: নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার অন্তর্গত পাহাড়পুর গ্রাম অবস্থিত।
৫. ইতিহাসখ্যাত সোনারগাঁও বর্তমানে—জেলার একটি উপজেলা।
উত্তর: ইতিহাসখ্যাত সোনারগাঁও বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
৬. প্রাচীন—থেকে মুসলিম আমলের সোনারগাঁও নামের উদ্ভব।
উত্তর: প্রাচীন সুবর্ণগ্রাম থেকে মুসলিম আমলের সোনারগাঁও নামের উদ্ভব।
৭. মধ্যযুগে দীর্ঘ সময় ধরে সোনারগাঁও ছিল দক্ষিণ-পূর্ববঙ্গের—কেন্দ্র।
উত্তর: মধ্যযুগে দীর্ঘ সময় ধরে সোনারগাঁও ছিল দক্ষিণ-পূর্ববঙ্গের প্রশাসনিক কেন্দ্র।
৮. চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে—একটি বাণিজ্য শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
উত্তর: চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে সোনারগাঁও একটি বাণিজ্য শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
৯. নিচু এলাকা বলে তখন সোনারগাঁওকে —অঞ্চল বলা হতো।
উত্তর: নিচু এলাকা বলে তখন সোনারগাঁওকে ভাটি অঞ্চল বলা হতো।
১০. ১৯৭৫ সালে সোনারগাঁওয়ে—যাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
উত্তর: ১৯৭৫ সালে সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প যাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
১১. পরী বিবির সমাধি সৌধটি—স্থাপত্যকলার একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন।
উত্তর: পরী বিবির সমাধি সৌধটি মোগল স্থাপত্যকলার একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন।
১২. নরসিংদীর— বাংলার প্রাচীন নগর সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
উত্তর: নরসিংদীর ওয়ারি-বটেশ্বরে বাংলার প্রাচীন নগর সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
১৩। — ছিলেন চীনা পর্যটক।
উত্তর: হিউয়েন সাং ছিলেন চীনা পর্যটক।
১৪. বাংলাদেশের সবচেয়ে ভাবীন ও বড় নগর হলো —।
উত্তর: বাংলাদেশের সবচেয়ে ভাবীন ও বড় নগর হলো পুন্ড্রনগর।
১৫. পাল রাজা — সোমপুর বিহার প্রতিষ্ঠা করেন।
উত্তর: পাল রাজা ধর্মপাল সোমপুর বিহার প্রতিষ্ঠা করেন।
১৬. সোনারগাঁও প্রাধান্য হারায় ১৬১০ সালে — নগরী প্রতিষ্ঠার পর।
উত্তর: সোনারগাঁও প্রাধান্য হারায় ১৬১০ সালে ঢাকা নগরী প্রতিষ্ঠার পর।
১৭. শাহজাদা আজম শাহা এবং সুবাদার শায়েস্তা খানের সময় নির্মিত হয় — দূর্গ।
উত্তর: শাহজাদা আজম শাহা এবং সুবাদার শায়েস্তা খানের সময় নির্মিত হয় লালবাগ দূর্গ।
১৮. লালবাগ দূর্গ — কেল্লা নামেও পরিচিত।
উত্তর: লালবাগ দূর্গ আওরঙ্গবাদ কেল্লা নামেও পরিচিত।
১৯. মহাস্থানগড় প্রাচীন — সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ।
উত্তর: মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ।
২০. বগুড়া শহরের উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে — অবস্থান।
উত্তর: বগুড়া শহরের উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে মহাস্থানগড়ের অবস্থান।
২১. কুমিল্লা জেলা শহরের পশ্চিমে — অবস্থিত।
উত্তর: কুমিল্লা জেলা শহরের পশ্চিমে ময়নামতি অবস্থিত।
২২. নওগাঁ জেলার — উপজেলায় পাহাড়পুর গ্রাম অবস্থিত।
উত্তর: নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলায় পাহাড়পুর গ্রাম অবস্থিত।
২৩. ইতিহাসখ্যাত — বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
উত্তর: ইতিহাসখ্যাত সোনারগাঁও বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
২৪. প্রাচীন সুবর্ণগ্রাম থেকে মুসলিম আমলের — নামের উদ্ভব।
উত্তর: প্রাচীন সুবর্ণগ্রাম থেকে মুসলিম আমলের সোনারগাঁও নামের উদ্ভব।
২৫. চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে সোনারগাঁও একটি — শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
উত্তর: চৌদ্দ শতকের শুরু থেকে সোনারগাঁও একটি বাণিজ্য শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
No comments:
Post a Comment